# | শিরোনাম | স্থান | কিভাবে যাওয়া যায় | যোগাযোগ |
---|---|---|---|---|
২১ | পেদা টিং টিং |
কাপ্তাই হ্রদ |
রাঙ্গামাটির রিজার্ভ বাজার, পর্যটন ঘাট ও রাংগামাটি বিভিন্ন স্থান থেকে স্পীড বোট ও নৌ-যানে করে সহজেই যাওয়া যায়। |
0 |
২২ | ফুরমোন পাহাড় |
রাঙ্গামাটি সদর, রাঙ্গামাটি পাবর্ত্য জেলা। |
শহর থেকে অটোরিক্সা কিংবা অন্য কোন মটরগাড়ি যোগে পাহাড়ের পাদস্থলে যাওয়া যাবে। পরে হেটে পাহাড়ে উঠতে হবে। |
0 |
২৩ | বনশ্রী পর্যটন কমপ্লেক্ম |
বড়ইছড়ি, কাপ্তাই, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা। |
যাতায়াত ব্যবস্থাঃ- রাঙ্গামাটি থেকে জল ও স্থল উভয় পথেই কাপ্তাই যাওয়া যায় (সময় লাগে ১ থেকে ২ ঘন্টা)। বাস, মাইক্রো, অটোরিক্সা, ইঞ্জিনচালিত বোটযোগে যাওয়া যায়। চট্টগ্রাম বহদ্দারহাট হতেও বাসযোগে যাওয়া যায়। কাপ্তাই যাওয়ার আগে বড়ইছড়ি পার হয়ে ওয়াগ্গাছড়া বনশ্রী পর্যটন কমপ্লেক্মে নামতে হবে। |
0 |
২৪ | বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সী আব্দুর রউফ এর সমাধিস্থল | বুড়িঘাট, নানিয়ারচর, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা। | রাঙ্গামাটি ও নানিয়ারচর হতে লঞ্চযোগে সরাসরি যাতায়াত করা যায়। নানিয়ারচরের বুড়িঘাটে এই সমাধিস্থল অবস্থিত। সময় লাগবে ১/২ ঘন্টা। | 0 |
২৫ | বীরশ্রেষ্ঠ ল্যান্সেনায়েক মুন্সী আব্দুর রউফ স্মৃতি ভাস্কর্য |
সাপছড়ি, সদর, রাংগামাটি। |
রাংগামাটি চট্টগ্রাম সড়ক সংলগ্ন সাপছড়ি নামক স্থানে অবস্থিত। সদর উপজেলা থেকে আটো রিক্সা এবং চট্টগ্রামগামী বিভিন্ন যানের মাধ্যমে উক্ত স্থানে যাওয়া যায়।এখানে বিভিন্ন পর্যটক শীতকালীন সমযে ভিড় জমায়। |
0 |
২৬ | বেতবুনিয়া ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র | কাউখালী, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা। | যাতায়াত ব্যবস্থাঃ-চট্টগ্রাম থেকে রাঙ্গামাটির বাসযোগে বেতবুনিয়া যাওয়া যায়। রাঙ্গামাটি থেকে বাসে অথবা সিএনজি করে বেতবুনিয়ায় পৌঁছানো যায়। | 0 |
২৭ | যমচুক |
বন্দুক ভাংগা ইউনিয়ন |
রাংগামাটি জেলা সদর থেকে দেশীয় ইঞ্জিন বোটে খারিক্ষ্যং, ত্রিপুরাছড়া এবং মাচ্চ্যাপাড়া হয়ে প্রায় ৪ ঘন্টা পায়ে হেটে যমচুক এলাকা যাওয়া যায়। যমচুগ এলাকাটি থেকে পুরো বন্দুক ভাংগা এলাকা অবলোকন করা যায়। |
0 |
২৮ | রাইন্যা টুগুন ইকো রিসোর্ট | রাঙ্গামাটি ও কাপ্তাই মাঝামাঝি কামিলাছড়ি নামক এলাকায় |
রাঙ্গামাটি সদর ও কাপ্তাই উপজেরা থেকে এখানে স্থল ও জলপথে যাওয়া যায়। |
ব্যবস্থাপক রাইন্যা টুগুন ইকো রিসোর্ট |
২৯ | রাঙ্গামাটি পার্ক | |||
৩০ | রাঙ্গামাটি-কাপ্তাই সংযোগ সড়ক | রাঙ্গামাটি ও কাপ্তাই এর মাঝে | রাঙ্গামাটি থেকে কাপ্তাই যাওয়ার নতুন সড়ক এটি। অটোরিক্মা/মাইক্রো দিয়ে যাওয়ার সময় ই সড়কের চারপাশের দৃশ্য উপভোগ করা য়ায়। এছাড়া চট্টগ্রাম থেকে নিজস্ব বা ভাড়া গাড়িতে করে এই সড়ক দিয়ে রাঙ্গামাটি আসা যায়। | 0 |
৩১ | রাঙ্গামাটি-কাপ্তাই সংযোগ সেতু | রাঙ্গামাটি সদর, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা। | রাঙ্গামাটি থেকে তবলছড়ির আসামবস্তি হয়ে এই সেতুতে যাওয়া যায়। | 0 |
৩২ | রাজবন বিহার | রাঙ্গামাটি সদর, রাঙ্গামাটি পাবর্ত্য জেলা। | যাতায়াত ব্যবস্থাঃ-টিটিসি রোড দিয়ে কিংবা রাঙ্গামাটি জিমনেসিয়াম এর পাশের রাস্তা দিয়ে অটোরিক্মা কিংবা প্রাইভেট গাড়ি কিংবা অন্য কোন মটরযানে রাজবন বিহারে যাওয়া যায়। নৌপথে বিভিন্ন বোটযোগেও এখানে যাওয়া যায়। | 0 |
৩৩ | রাজস্থলী ঝুলন্ত সেতু | নারামূখ মারমা পাড়া, রাজস্থলী, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা। | যাতায়াত ব্যবস্থাঃ-রাঙ্গামাটি ও চট্টগ্রাম হতে বাস/মাইক্রোযোগে রাজস্থলী যাওয়া যাবে। রাজস্থলী সদরে এই সেতুর অবস্থান। | 0 |
৩৪ | সাজেক ভ্যালী |
বাঘাইছড়ি উপজেলা সদরে উপজেলা রেস্ট হাউস ও আবাসিক হোটেলে থাকা ও খাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। |
রাঙ্গামাটি থেকে নৌপথে লঞ্চযোগে অথবা সড়কপথে বাঘাইছড়ি যাওয়া যায়। রিজার্ভ বাজার লঞ্চঘাট থেকে প্রতিদিন সকাল ৭.৩০ থেকে ১০.৩০ ঘটিকার মধ্যে লঞ্চ ছাড়ে। ভাড়া জনপ্রতি ১৪০-২০০ টাকা। সময় লাগে ৫-৬ ঘন্টা। বাস টার্মিনাল থেকে সকাল ৭.৩০ থেকে ৮.৩০ ঘটিকার মধ্যে বাস ছাড়ে, ভাড়া জনপ্রতি ২০০ টাকা। সময় লাগে ৬-৭ ঘন্টা। এছাড়াও চট্টগ্রাম থেকে সরাসরি বাঘাইছড়ি যাওয়া যায় অথবা খাগড়াছড়ি হয়েও যাওয়া সম্ভব। ঢাকা থেকেও সরাসরি বাঘাইছড়ি যাওয়া যায়। বাঘাইছড়ি থেকে জীপ (চাদেঁর গাড়ি) অথবা মোটর সাইকেলে সাজেক ভ্যালীতে পৌঁছানো যায়। |
0 |
৩৫ | সুবলং ঝর্ণা |
থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থাঃ- রাঙ্গামাটি জেলা সদরে পর্যটন হলিডে কমপ্লেক্ম ও বিভিন্ন মানসম্মত হোটেলে থাকা ও খাওয়ার সুব্যবস্থা রয়েছে। |
রাঙ্গামাটির রিজার্ভ বাজার, পর্যটন ঘাট ও রাংগামাটি শহরের বিভিন্ন স্থান থেকে স্পীড বোট ও নৌ-যানে করে সহজেই সুবলং যাওয়া যায়। যার ভাড়ার পরিমাণ ঘন্টা প্রতি স্পীড বোট ঘন্টায় ১২০০-১৫০০/- এবং দেশীয় নৌযান ৫০০-৮০০/- টাকা। |
রাঙ্গামাটির রিজার্ভ বাজার, পর্যটন ঘাট ও রাংগামাটি শহরের বিভিন্ন স্থান থেকে স্পীড বোট ও নৌ-যানে করে সহজেই সুবলং যাওয়া যায়। যার ভাড়ার পরিমাণ ঘন্টা প্রতি স্পীড বোট ঘন্টায় ১২০০-১৫০০/- এবং দেশীয় নৌযান ৫০০-৮০০/- টাকা। |
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস